(ذٰلِكَ بِأَنَّهُمْ كَرِهُوْا مَآ أَنْزَلَ اللّٰهُ فَأَحْبَطَ أَعْمَالَهُمْ) ‏

পুরুষগণ মহিলাদের কর্তা, নেতা, শ্রেষ্ঠ হাকিম এবং যখন অবাধ্য হবে তখন আদব শিক্ষা প্রদানকারী।

“যার শেকল আছে সে বাঁধে তা দিয়ে, আর যার কিছুই নেই সে বাঁধতে চেষ্টা করে মায়া দিয়ে।”

(إِنَّ اللّٰهَ لَا يُحِبُّ مَنْ كَانَ مُخْتَالًا فَخُوْرَا)

মুসলিম মহিলাদের কাফির পুরুষদের সাথে বিবাহ বন্ধন বৈধ নয়।

শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪ ২৮ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৫ বাক্যের রচনায় ১৬ শব্দের বানান ভুলেও উত্তীর্ণ চাকরিপ্রার্থীরা!

ইসলামে তালাক প্রদান অত্যন্ত অপছন্দনীয় তবে এর অনুমতি আছে। কোন কারণে যদি তালাক হয়ে যায় তবে সে সময় থেকে উক্ত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্কের বৈধতা অর্থাৎ যৌনসম্পর্ক ও পারস্পারিক মেলামেশার বৈধতা ও অণুমতি বাতিল ও সমাপ্ত হয়ে যাবে। কোন get more info কারণে যদি তালাক হয়ে যায় তবে সে সময় থেকে উক্ত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্কের বৈধতা অর্থাৎ যৌনসম্পর্ক ও পারস্পারিক মেলামেশার বৈধতা ও অণুমতি বাতিল ও সমাপ্ত হয়ে যাবে। খোলা[সম্পাদনা]

১. আল্লাহ তা‘আলা প্রদত্ত শ্রেষ্ঠত্ব, আল্লাহ তা‘আলা নিজেই পুরুষদেরকে মহিলাদের ওপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন। পুরুষদের দৈহিক শক্তি, কর্মক্ষমতা, সাহস ও ধৈর্য ইত্যাদি নারীদের থেকে বহুগুণে বেশি দিয়েছেন। ফলে পুরুষদের দ্বারা যে কাজ হয় নারীদের দ্বারা সেরূপ কাজ হয় না। এজন্য নবুওয়াত কেবল পুরুষদের মধ্যে সীমাবদ্ধ। অনুরূপভাবে রাজত্ব পরিচালনা করাও পুরুষদের হাতেই। কারণ পুরুষের শাসনে রাষ্ট্রে যে নিয়ম-শৃঙ্খলা বহাল থাকবে, নারী পরিচালিত রাষ্ট্রে তা বহাল থাকবে না।

তবে যারা বেশি গুজব ছড়ানোর উদ্দেশ্যে গালগল্প ফাঁদে বা নিজেদের ভালো সাজানোর জন্য বানিয়ে কথা বলে, তাদের সঙ্গ মোটেই স্বাস্থ্যকর হতে পারে না।

নারীর জন্যেও লিঙ্গীয় বিবেচনায় বিপরীতভাবে উপরিউক্ত নিয়ম প্রযোজ্য হবে

৩. পালক পুত্রের স্ত্রীকে বিবাহ বৈধ। তাদের সাথে পর্দা ওয়াজিব।

ইসলামে, বিবাহ (আরবি: نِكَاح, প্রতিবর্ণীকৃত: নিকাহ) হল বিবাহযোগ্য দুইজন নারী ও পুরুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক প্রনয়নের বৈধ আইনি চুক্তি ও তার স্বীকারোক্তি।[১][২] ইসলামে কনে তার নিজের ইচ্ছানুযায়ী বিয়েতে মত বা অমত দিতে পারে

বারবার প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার বিষয়টি কিন্তু মোটেও সুবিধার নয়