ভালোবেসে ভালোবাসার মানুষটিকে সামলে রাখতে জানতে হয়।

ঈদের ছুটিতে অনেকেই বাসা-বাড়ি ছেড়ে নিজ নিজ গ্রামে ছুটে যান। কেউ এক সপ্তাহ আবার কেউ ১০ দিন এমনকি এক মাস পর্যন্তও কেউ কেউ বাড়ির বাইরে থাকেন।

এতে ফিরে এসে নোংরা ঘর দেখলে মেজাজ আরও খারাপ হয় এমনকি তাৎক্ষণিক ঘর পরিষ্কার করতে গিয়ে বিপাকে পড়েন কেউ কেউ। তাই বের হওয়ার আগে অবশ্যই ঘর পরিষ্কার করে যান।

এছাড়াও আরেকটি হাদীসে এসেছে যে, মুহাম্মাদ বলেছেন,

স্ত্রীর সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক বিদ্যমান থাকা অবস্থায় তার বোন, খালা, ফুফু, স্ত্রীর ভাইয়ের অথবা বোনের কন্যা।[১০]

বন্ধুমহলে এমন একজন থাকতেই পারে, যে চায় সবাই তার দিকেই নজর দিক। তবে সম্পর্কে যখন এমন চাহিদার সৃষ্টি হয় এবং সেখানে যদি নিজের কোনো জায়গা না থাকে তাহলে উচিত হবে সেই বন্ধুর সঙ্গে সম্পর্কটা নতুন করে সাজিয়ে দূরত্ব বজায় রেখে চলা।

অর্থাৎ তাদের কাফির স্বামীরা তাদেরকে যে মোহর দিয়েছিল তা তোমরা তাদেরকে ফিরিয়ে দাও।

ইসলামে তালাক click here প্রদান অত্যন্ত অপছন্দনীয় তবে এর অনুমতি আছে। কোন কারণে যদি তালাক হয়ে যায় তবে সে সময় থেকে উক্ত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্কের বৈধতা অর্থাৎ যৌনসম্পর্ক ও পারস্পারিক মেলামেশার বৈধতা ও অণুমতি বাতিল ও সমাপ্ত হয়ে যাবে। কোন কারণে যদি তালাক হয়ে যায় তবে সে সময় থেকে উক্ত স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বৈবাহিক সম্পর্কের বৈধতা অর্থাৎ যৌনসম্পর্ক ও পারস্পারিক মেলামেশার বৈধতা ও অণুমতি বাতিল ও সমাপ্ত হয়ে যাবে। খোলা[সম্পাদনা]

[কুরআন ৬০:১০] স্ত্রীর ভরণপোষণ এবং মোহর[সম্পাদনা]

বিষয়বস্তুতে চলুন প্রধান মেনু প্রধান মেনু

৩. পুরুষরা এমন অনেক ঘটনার সম্মুখীন হয়, যা তাদের জীবননাশের কারণ হয়ে থাকে, কারণ তারা সাধারণত বিপজ্জনক পেশায় কাজ করে থাকে। কখনো কখনো যুদ্ধ ক্ষেত্রে লড়াই করে। এবং এতে নারীদের তুলনায় পুরুষরা বেশি সংখ্যায় নিহত হয়ে থাকে। এটি হলো স্বামীবিহীন নারীদের সংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। আর তার একমাত্র সমাধান হলো একাধিক বিয়ে।

আপনার নিজস্ব সময় কাটানো, আপনার পোশাক, কর্মকাণ্ড বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে কটু সমালোচনা করতেই থাকে- মনে রাখবেন এমন মানুষের আশপাশে থাকলে আপনি সবসময় ক্লান্ত অনুভব করবেন।

১. একাধিক বিয়ে মুসলিম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। এটি জানা কথা যে শুধু বিয়ের মাধ্যমেই সংখ্যা বৃদ্ধি করা যায় এবং একাধিক বিয়ের মাধ্যমে প্রাপ্ত বংশধরদের সংখ্যা একজন স্ত্রীকে বিয়ের মাধ্যমে প্রাপ্ত বংশধরদের সংখ্যার চেয়ে বেশি হবে।

‘নারসিসিস্ট’দের প্রথমে বেশ মনোহর মনে হবে। তবে তারা হবে ধান্দাবাজ, একগুয়ে, সহজেই অন্যকে দোষ দেবে এবং নিজের পছন্দমতো কাজ না হলে দেবে শীতল মনোভাব।